কবিতাপ্রসূন


প্রকাশের সময় : জুন ১০, ২০২২, ৫:২৬ অপরাহ্ণ / ৪০৮
কবিতাপ্রসূন

শহীদুল্লাহ আনসারী

দিবসের শৈশবকাল,যেনো চিরকাল চেতনা- মন্ত্রে মাহেন্দ্রক্ষণ,

এ সময়ের স্নিগ্ধ কোমল নিসর্গ সিন্জন মন করে আকর্ষণ।

প্রায়াস আঁকি,আনমনে দেখি বালক-বেলার সু-চঞ্চল ছবি

মনের বনে সভা বসে কামুক পাখির,ব্যকুল করে সুমিস্ট ভৈরবি।

 

স্থবির নীলিমায় বিশ্রামে যায় চাঁদের বুড়ি, সুনিপুন স্থপতি,

এযে জল-সরোদ ছূঁয়ে পরিকল্পনা নির্মানের সুলগ্ন-অতি।

সুপ্ত স্বপ্নরা জেগে ওঠে

কালোরাতপাজামার নিগর থেকে

তারপর ব্যস্ততার শকট ছুটে দূরান্বয়ী পথে আলপনা এঁকে।

 

এতো যে কাজ এতো ব্যস্ততা পরিবর্তনের মগ্নতা,উত্তাল ঢেউ ভাঙি অবিরাম।

কোনো ব্যত্যয় নাই, উড়াই রঙিন-পাল।

এরি মাঝে আসীন হও তুমি বসে যাও রাগ-

মাস্তুুলে,

আসলেতো তুমিই চালিকাশক্তি আমার সব উন্নয়ন মূলে।

কর্মব্যস্ততার অবকাশযাপনে জল নেমে হই হংস-মিথুন,

স্নিগ্ধ সরোবর পদ্মবিনীঘর পলকে সাজে কবিতা প্রসূন।

ঘন্টা বাজে ফিরি ফের কাজে তুমি থাকো হৃদয় জুড়ে মনে হয়,

কীসের ভয়,তুমি আমি লুকিয়ে যাই অনেক দূরে।

ধরে হাত যাবো নির্ঘাত মহাসাগরের পাড় মন্দাকিনী ঘাটে,

কুড়াতে কুড়াতে দু’হাতে – মণি মুক্তা রতন, সূর্য বসবে পাটে।

 

সন্ধ্যার আরাধনা আয়োজনে কবিতায়

গানে চন্দ্রবিভায় ভাসি তোমার ওই প্রেমযমুনাতীরে

সুস্নিগ্ধনীড়ে ফিরে ফিরে আসি।

চোখে চোখে উড়ন্ত-সারস বুকে বুকে

প্রেম – সূধারস স্নিগ্ধ অতি,

ছারিয়ে যাক ছড়িয়ে যাক বিশ্বময় কবিতা – প্রসূন অমর জ্যোতি।