খুলনার কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ স্বার্থগত দ্বন্ধে ধ্বংসের মুখে, জড়িয়ে পড়েছেন স্বংয়ং বিশপ ।


প্রকাশের সময় : সেপ্টেম্বর ১২, ২০২২, ১:১৩ অপরাহ্ণ / ৩৭৭
খুলনার কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ স্বার্থগত দ্বন্ধে ধ্বংসের মুখে, জড়িয়ে পড়েছেন স্বংয়ং বিশপ ।

ক্রাইম রিপোর্টার ঃ খুলনা মহানগরীর দৌলতপুর থানাধীন ফুলবাড়ীগেট সংলগ্ন মহেশ্বপাশা এলাকার উত্তর বণিকপাড়ায় ঐতিহ্যবাহী কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ অবস্থিত। কর্তৃপক্ষ কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ খুলনার মহানগরীর মধ্যে সবচেয়ে বড় চার্চ হিসাবে দাবী করেন। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময় থেকে কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ শান্তিপূর্নভাবে কাজ করে আসছে।

খুলনা কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে চার্চের কম্পাউন্ডে স্কুল এতিমখানাসহ বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে। ২০১৭ সাল থেকে শুরু হয় স্বার্থগত দ্বন্ধ।অনুসন্ধান করে দেখো যায়,দ্বন্ধ শুরু হয় খুলনা কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চের বিশপ জন হিরা‘র স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্তে। তিনি অত্যান্ত

স্বেচ্ছাচারী,কৌশলী এবং অত্যান্ত হিংস্র স্বভাবের মানুষ। তিনি প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করেন নিজের সম্পত্তির মত করে। তার অধীনে কর্মরত ষ্টাফদের ব্যবহার করেন দাসের মত করে।বিশপ জন হিরা তার মনের মত না হলে তাকে চাকুরী থেকে তাড়িয়ে দেন।খুলনা কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ স্কুলসহ অন্যান্যদের বেতন থেকে ১০% কর্তন করে চার্চের উন্নয়নের নামে,এভাবে চলে গত কয়েক বছর।

কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চের ষ্টাফদের কোন আপত্তি নেই চার্চের উন্নয়ন বা এতিমখানা বাবদ দান করতে। চার্চের ষ্টাফেরা উন্নয়ন কর্মকান্ডসহ কোন খাতে তাদের বেতন থেকে কর্তনকৃত ১০% অর্থ সম্পর্কে জানতে চান তখন বিশপ জন হিরা কাউকে কোন তথ্য দিতে অস্বীকার করেন।বিশপ স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ বেশীরভাগ ষ্টাফদের কোন কারন ছাড়া চাকুরী থেকে অব্যহতি দেন। খুলনা কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ স্বার্থগত দ্বন্ধে প্রার্থনা করতে পারছেন না উক্ত এলাকার সাধারন খ্রিষ্টান ধর্মালম্বীরা।এই দন্ধে ইন্ধন দিচ্ছেন স্বংয়ং বিশপ তাহলে সহজেই অনুমেয় কিভাবে চলছে খুলনা কালভেরী এ্যাপেষ্টলিক চার্চ !

 

(আগামীতে আসছি হীরা থেকে কিভাবে হলেন ডঃ জন হীরা হয়ে এবং তার সব অপকর্মের ফিরিস্তি নিয়ে, থাকবে তার সমস্ত মামলার তথ্য উপাত্ত)