“শিক্ষা গুরু”


প্রকাশের সময় : নভেম্বর ১৫, ২০২২, ৮:১৮ অপরাহ্ণ / ৯৬
“শিক্ষা গুরু”
রাহেলা আক্তার
প্রথম শিক্ষক “মা” জননী দিলো হাতেখড়ি,
মায়ের পরে শিক্ষা গুরুর দীক্ষায় জীবন গড়ি।
মাতা-পিতার পরে মোদের শিক্ষা গুরুর স্থান
শিক্ষক হলো শ্রেষ্ঠ, সবার ঊর্ধ্বে তাহার মান।
শিক্ষক জাতির মেরুদণ্ড মানুষ গড়ার কারিঘর,
ভিত্তি করেন শক্ত তারা, জাতির বাতিঘর।
সুপ্ত প্রতিভা জাগ্রত করেন,মোদের শিক্ষা গুরু,
পিতা- মাতার পরেই তারা পাঠদান করেন শুরু।
ছাত্র, শিক্ষকের সম্পর্ক হয় পরম বন্ধুর মত,
আদর্শতায় গড়ে তুলতে সদায় থাকেন রত।
জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে তারা, সভ্যতার চাষ করে,
প্রাণটি বিলায় অকাতরে ছাত্রছাত্রীর তরে।
শিক্ষক দেখায় ছাত্রছাত্রীর আলোর পথের দিশা,
তাদের দানে দূরীভূত হয় যে অমানিশা।
মন- মাধুরি মিশিয়ে শিক্ষক করেন চমক শাসন
ছাত্র-ছাত্রী লভে তাতে  স্বর্ণ শিখরের আসন।
ছাত্র- শিক্ষকের পবিত্র বন্ধনে সেতু গড়ে উঠে,
শিক্ষার প্রাঙ্গণে ছাত্র- ছাত্রী পুষ্প হয়ে ফুটে।
শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষক মোদের,হলো জ্ঞানের আঁধার,
তার মহিমায় চূর্ণ করে চলার পথের বাধার।
আদর্শ শিক্ষকের প্রত্যাশায় রত সকল ছাত্রছাত্রী
শ্রদ্ধাভাজন শিক্ষক মোদের, সত্যের নির্ভীক যাত্রী।
শিক্ষক হলেন জ্ঞানের গুরু, সবার শ্রদ্ধাভাজন
ডাক্তার, উকিল,জজ,ব্যারিস্টার শিক্ষকের সৃজন।