ভাউলাগঞ্জে অভিনব কায়দা স্কুলের জমি জবরদখল


প্রকাশের সময় : জানুয়ারি ৬, ২০২৩, ১০:০৩ অপরাহ্ণ / ১০১
ভাউলাগঞ্জে অভিনব কায়দা স্কুলের জমি জবরদখল

মোঃ মোমিন ইসলাম সরকার দেবীগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধিঃ আজ শুক্রবার ০৬/০১/২০২৩ ইং পঞ্চগড় জেলা দেবীগঞ্জ উপজেলার ১ নং চিলাহাটি ইউনিয়নের। ভাওলাগঞ্জ হাজী আজাহার উদ্দিন দ্বী মূখী উচ্চবিদ্যালয় টি মোট জমি ৪(চার) একর ৬৯ ডি. জমি নিয়ে স্থাপিত হয় ১৯৬৩ সালে। বিদ্যালয় টিতে স্কুল, খেলার মাঠ ও পিছনে একটি পুকুর রয়েছে। সেই পুকুরে আনুমানিক ২৬ শতাংশ জমি স্কুল বন্ধর দিন। শুক্রবার ০৬/০১/২০২৩ইং তারিখে সকাল আনুমানিক ৬ টার সময় আনুমানিক ৫/৭ জন লোক জমি জবরদখল করেন বলে জানান এলাকাবাসী।

এবিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি, প্রধান শিক্ষক ও স্হানীয় লোকজনেরা জানান, আমাদের এই বিদ্যালয়ের ১৯৬৩ সাল স্থাপিত সন থেকে যাবতীয় দলিল পত্র সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে। বিদ্যালয়টি পরিচালিত হয়ে আসছে এবং স্কুলের পিছনে যে পুকুরটি রয়েছে সেটাতে আমরা দীর্ঘদিন যাবত স্কুল কতৃপক্ষ মাছ চাষ করে আসছি।
এর মধ্যে ( আবুল কালাম গং) এখানে ২৬ শতাংশ জমি দাবী করে ০৬/০১/২০২৩ইং তারিখে শীতের কুয়াশার মধ্যে আনুমানিক সকাল ৬ টার সময় অজ্ঞাত নামা ৫/৭ জন এসে জমিতে একটি ঘর তুলেন ও খুটি গেড়ে তারের বেড়া দিয়ে ঘেরাও করে জবরদখল করে চলে যান।
এবিষয়ে দেবীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্কুল কতৃপক্ষ। এবিষয়ে দেবীগঞ্জ থানার তদন্ত অফিসার রঞ্জু আহম্মেদ তদন্তে গেলে তিনি জানান আমরা আইনি প্রক্রিয়া চলমান রেখেছি।
ওপর দিকে ইস্কুলের জমি দখল কারী মোঃ আবুল কাশেম পিতা মৃত সপির উদ্দিন সাং পূর্ব ভাউলাগঞ্জ – চিলাহাটি- দেবীগঞ্জ – পঞ্চগড়। বিভিন্ন গনমাধ্যম ও সাংবাদিকদের কে বলেন আমি বার বার ইস্কুল কর্তৃপক্ষ পক্ষ প্রধান শিক্ষক , কমিটির সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও দেবীগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করি । কিন্তু তারা আমার বিষয়টি কোন আমলে নেননি উল্টো তারা আমার সাথে খারাপ আচরণ করেন। আমি ১৬৩ নং দলিল মূলে আমি জমি প্রকৃত মালিক ক্রয় সূত্রে। ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসে আমার নামজারি খাজনার দাখিলা ও অনলাইন কপি সহ সমস্ত কাগজপত্র আমার ঠিক আছে আমি কোথাও সুষ্ঠু বিচার না পেয়ে আমার ক্রয় কৃত জমি দখল করি আজকে সকালে।