বিল্লাল হোসেন সাজু স্টাফ রিপোর্টার
গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর মাদ্রাসা শিশু শিক্ষার্থীকে আছড়ে আহত করলো শিক্ষক।
এঘটনার তিনদিন পর সাংবাদকর্মীরা ঘটনা স্থল থেকে সোসাল মিডিয়ায় লাইফ করলে ঘাতক শিক্ষক কে আটক করেন কাশিমপুর থানা পুলিশ।
এর আগে অভিযোগ হলেও আইনি কোন ব্যবস্থা নেননি স্থানীয় প্রশাসন। এঘটনায় উক্ত অভিযোগে তিন জনের নাম থাকলেও মামলায় আসামি হলো একজন।
ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেল জেনারেল লাইনে এস এস সি, পাশ করা উক্ত হাফিজিয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল সেনেটারী মিস্ত্রি রায়হান।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায় (১৫ সেপ্টেম্বর) শুক্রবার রাত আনুমানিক ১০,৩০ মিনিটের সময় কাশিমপুর মেট্রো থানার লোহাকৈর পুর্বপাড়া মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মোঃ শিহাব ১১ কে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে আছাড় মেরে আহত করে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক হাফেজ শামীম।
এঘটনার পর আহত শিহাব অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। এই ফাঁকে উক্ত বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছিলো মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
এঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে বিরাজ করছিলো চাপা ক্ষোপ।
উক্ত ঘটনার সংবাদ পেয়ে( ১৭ সেপ্টেম্বর) রবিবার ঘটনা স্থলে কাশিমপুর মডেল প্রেসক্লাবের সংবাদ কর্মীরা, বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল।
উপস্থিত হয় শত শত অভিভাবক। উত্তজীত হয় জনতা, কিছুক্ষণ পর চলে আসে কাশিমপুর থানা পুলিশ আটক হয় ঘাতক।
এলাকাবাসী বলছেন এর আগেও এই ধরনের অহরহ ঘটনা ঘটেছে এই মাদ্রাসায় আমরা পাইনি কোন বিচার,এর মুল আসামি প্রিন্সিপাল রায়হান তার কথাতেই চলে এসকল কাজ। তিনি একজন মাডার মামলা আসামি, এবং তিনি বাংলা ভাই বাহিনীর লোক।
শশুর এর জমিতে মাদ্রাসা করে বর্তমানে হাফিজিয়া মাদ্রাসায় প্রিন্সিপাল যার নেই আরবি লাইনে শিক্ষাগত যোগ্যতা,নেই জেনারেল লাইনের শিক্ষা সনদ।
যিনি ছিলেন সেনেটারী মিস্ত্রি, আজকে তিনি হাফিজিয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল বিষয়টি দুঃখ জনক। আমরা এই সমস্ত মাদ্রাসা বন্ধ সহ কথিত এই শিক্ষকদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
আপনার মতামত লিখুন :